ABOUT পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Blog Article

হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে পাওয়ার উপায়

ড্রাগন ফল গাছে তেমন রোগ পোঁকা- মাকড়ের আক্রমন খাটে না। তাবে কখনো কখনো এ গাছে মূলপঁচা, কান্ড ও গোড়া পঁচা রোগ দেখা যায়। এর জন্য বর্ষাকালে ৭দিন অন্তর অন্তর ব্যাকটেরিয়া নাশক এবং ছত্রাক নাশক একত্রে মিশিয়ে গাছে এবং গোড়ায় প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়াও গাছের গোঁড়ায় যাতে জল না জমে সেই দিকে নিশ্চিৎ হতে হবে।

ড্রাগন ফল সাধারণত তিন প্রজাতির হয়ে থাকে-

গাছের গোড়ায় পচা ধরলে রোগ বালাই নাশক স্প্রে করতে হবে। কান্ড ও গোড়া পচন ধরলে ছত্রাক নাশক স্প্রে করতে হবে। পোকা মাকড়ের আক্রমণ হলে খুব কম পরিমাণ এবং পরামর্শ নিয়ে কীটনাশক দিতে হবে। তবে বেশি দিলে ফলন হ্রাস পাবে। তাই দক্ষ কারো থেকে পরামর্শ নিতে হবে। এভাবেই ড্রাগন চাষ করতে হবে।

অনেকে আছে যারা প্রচন্ড পরিমাণ পেটের পীড়ায় ভুগছে। পেটের পীড়া তথা হজম শক্তি বৃদ্ধিতে ড্রাগন ফল খুবই উপকারি। ড্রাগনে থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগীদের জন্য খুবই ফলফ্রসু। এছাড়াও এতে থাকে যথেষ্ট পরিমাণ পানি। যা হজমে এবং পেটের পীড়া তাড়াতে বেশ কার্যকারী।

সাধারণত দাগগুলো একত্রিত হয়ে এক জায়গায় থাকে এবং অনেক সময় পরস্পর মিশে গিয়ে বড় দাগের সৃষ্টি করে। মরিচা রোগ প্রতিকারের ভালো উপায় হচ্ছে রোগ প্রতিরোধী জাতের চাষ করা। বারি ও ইপসা জাতের শিমগুলো এই রোগ প্রতিরোধী। একবার এ রোগে গাছ আক্রান্ত হলে রোগ দমন করা যায় না। গাছ তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হয়।

১) পিটাইয়া বা লাল ড্রাগন ফল এর বাইরের খোসার রঙ লাল ও ভেতরের শাঁস সাদা হয়। এই প্রজাতির ফলই বেশি দেখতে পাওয়া যায়।

আঙ্গুর চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত

ড্রাগন ফলের কাটিং থেকে বা চারা গাছ রোপনের পর এক থেকে দেড় বছর বছরে ফল সংগ্রহ করা যায়। ফল যখন সবুজ থেকে সম্পূর্ণ লাল বা হলুদ রঙ ধারণ করবে তখন সংগ্রহ করতে হবে। গাছে ফুল ফোঁটার ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল চয়নযোগ্য হয়ে যায়। সম্পূর্ণ রাপান্তরিত হতে ২ মাস সময় লাগে।

ড্রাগন গাছের চারা রোপণের উপযুক্ত সময় কখন?

ড্রাগন ফলের সম্পূর্ণ চাষ পদ্ধতি বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে এ ফলের চাষ শুরু হয়েছে, যা থাইল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এই ফলের বেশ কয়েকটি জাত আনা হয়।

গোলাপ গাছের বিভিন্ন রোগ এবং তার প্রতিকার

৩) তৃতীয় স্তরে বালুর একটি লেয়ার তৈরি করে দিতে হবে। মনে রাখা জরুরী জল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা যত ভালো হবে গাছ ততো ভালো থাকবে।

সমতল ভূমির তুলনায় উঁচু স্থান বা পাহাড়ি ভূমিতে কন্টুর পদ্ধতিতে ড্রাগন ফলের কাটিং রোপণ প্রদ্ধতির আদর্শ স্থান। যে স্থানে সহজে জল দাঁড়ায় না এমন উঁচু স্থান ড্রগন গাছের জন্য নির্বাচন করতে হবে এবং দিনে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা সূর্যের আলো পায় তেমন স্থান গাছ বেড়ে ওঠবার জন্য এবং ফল read more দেওয়ার জন্যে উত্তম। চারা রোপণের জন্য উপযোগী সময় হলো এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস।

Report this page